Wednesday, November 25, 2015
Friday, November 13, 2015
Friday, August 14, 2015
Tuesday, August 4, 2015
যে ৫টি লক্ষণ বলে দেবে আপনি প্রোটিনের অভাবে ভুগছেন
দেহে প্রতিটি খাদ্য উপাদানের প্রয়োজনীয়তা রয়েছে। আপনি অনেক দ্রুত ওজন কমাতে চান বলেই খাদ্যতালিকা থেকে ফ্যাট এবং কার্বোহাইড্রেট ঝেড়ে পুছে বাদ দিতে পারেন না। তেমনই কোনো কারণে খাদ্যতালিকা থেকে চাইলেই কোনো একটি খাদ্যউপাদানও বাদ দিতে পারেন না। যদি কোনো খাদ্য উপাদানে ঘাটতি পড়ে তাহলে সেই উপাদানের অভাবজনিত নানা রোগে ভুগতে হবে আপনাকে। এবং দেহের রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতাটিও হারাতে হবে এর পাশাপাশি। প্রোটিন আমাদের দেহের মাংসপেশি গঠন, মস্তিষ্কের উন্নয়নে অনেক কার্যকরী। আপনার যদি নিয়মিত সঠিক পরিমাণে প্রোটিন খাওয়া না হয় তাহলে প্রোটিনের ঘটতি জনিত নানা সমস্যায় ভুগবেন আপনি যা পরবর্তীতে মারাত্মক আকার ধারণ করতে পারে। তাই অবহেলা নয় একেবারেই। কীভাবে বুঝবেন আপনার দেহে প্রোটিনের ঘটতি রয়ে যাচ্ছে? একটু নজর করলেই ধরে ফেলতে পারবেন বেশ ভালো করে। কারণ প্রোটিনের ঘটতি হলে শরীরে দেখা যায় নানা লক্ষণ। জানতে চান লক্ষণগুলো? চলুন জেনে নেয়া যাক।
জেনে নিন মেথি ব্যবহার করে ওজন কমাবার ৫টি দারুণ কৌশল
ওজন কমানোর জন্য আমরা কত ভাবেই না যুদ্ধ করি। তবে তার মানে এই না যে শুধুমাত্র মোটা হওয়ার কারনে এইসব চেষ্টা। দেহকে একটি সুন্দর আকৃতি দেয়ার জন্যও এই ধরনের চেষ্টা আমরা করে থাকি। কারণ যাই থাকুক না কেন ভাল থাকার জন্য দেহের সুন্দর আকৃতি ও শারীরিক ভাবে সুস্থ থাকা খুবই গুরুত্বপূর্ণ। তাই ওজন কমানোর উদ্যোগকে আরো ফলপ্রসূ করতে আজ আপনাদের কিছু জাদুকরি উপায় জানাবো। ভেষজ মশলা হিসেবে মেথি বীজ আমাদের সবার কাছে বেশ পরিচিত। সেই সাধারণ মেথিও কিন্তু আপনার ওজন কমানোতে দারুণ ভূমিকা রাখতে পারে। কীভাবে? যেমন আপনি জানেন কি, মেথি ভেজানো পানি খেলে খব দ্রত ওজন কমে? চলুন, জেনে নিই মেথি ব্যবহার করে ওজন কমানোর ৫টি দারুণ কৌশল।
মাত্র ৫ দিনে ৭ পাউন্ড ওজন কমিয়ে ফেলার খুবই সহজ উপায় জেনে নিন!
কম সময়ের মাঝে ব্যায়াম ও ডায়েট করা ছাড়াও অবিশ্বাস্য দ্রুত উপায়ে ওজন কমানো সম্ভব। সাধারণ একটি পানীয় পানের মাধ্যমেই ওজন কমানোর আশ্চর্যজনক এই ফলাফল পেতে পারেন আপনি। শুনতে অবাক মনে হলেও সত্যি যে এর মাধ্যমে মাত্র ৫ দিনে ৭ পাউন্ডের মতো ওজন কমানো সম্ভব। এজন্য এই পানীয়টি পান করতে হবে খালি পেটে। এই পানীয়টি শরীর থেকে অতিরিক্ত দূষিত পানি বের করে দেয়ার মাধ্যমে ওজন কমায়।
Wednesday, July 1, 2015
কফ কাশিতে যারা ভুগছেন তাদের জন্য ঘরোয়া চিকিৎসা
পুদিনা একটি ঔষধী গাছ। পুদিনার বাকল ও পাতায় আছে হরেক রকম ঔষধী গুন। আজকাল বাজারে পুদিনা পাতার নির্যাস সমৃদ্ধ
টিব্যাগও পাওয়া যাচ্ছে। কফ কাশিতে যারা ভুগছেন তাদের জন্য ঘরোয়া চিকিৎসা হতে পারে পুদিনা পাতা। কফ-কাশিতে আমরা সাধারণত এক্সপেক্টোরেন্ট জাতীয় ওষুধ খেয়ে থাকি। এক্সপেক্টোরেন্টের কাজ হলো গলা থেকে কফ বের করে দেয়া। কিন্তু এর একটা পার্শ্বপ্রতিক্রিয়াও রয়েছে।
১) কফ-কাশি দূর করতে এক্সপেক্টোরেন্ট জাতীয় ওষুধ খেলে ঘুম ঘুম ভাব হয়। তাই এর বিকল্প হিসেবে আপনি পুদিনা পাতার সাহায্য নিতে পারেন। গরম পানিতে সামান্য পরিমাণ পুদিনা পাতা সেদ্ধ করে পান করুন।
হাঁপানি/শ্বাসকষ্ট সমস্যায় কী খাবেন, কী খাবেন না
হাঁপানি বা অ্যাজমা হচ্ছে শ্বাসনালীর প্রদাহজনিত রোগ। হাঁপানি হলে সাধাণরত কাশি, কফ ও শ্বাস নিতে কষ্ট হয়। সাধাণরত ছোট বেলাতেই বোঝা যায় অ্যাজমা আছে কিনা। তবে অনেক সময় বড় হয়েও ধরা পরে। আমাদের দেশে প্রচুর হাঁপানি রোগী আছে এবং প্রতি বছর অনেক রোগী শ্বাস কষ্টে মারা যায়। খাবারের এলার্জির কারণে হাঁপানির প্রকোপ বাড়তে পারে। তাই হাঁপানি রোগীদের একটু সাবধানে খাওয়া দাওয়া করতে হয়। আসুন জেনে নেয়া যান হাঁপানি রোগীদের কি খাওয়া উচিত এবং কি খাওয়া অনুচিত।
লিভার ভাল রাখবে যে ১০টি খাবার
আমাদের শরীরের সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ অঙ্গগুলোর মধ্যে লিভার একটি। আমাদের শরীরের বিপাকীয় কার্যাবলীর জন্য লিভার দায়ী।
তাই, লিভারের স্বাস্থ্য ভাল রাখার জন্য আমাদের অবশ্যই সচেতন হতে হবে। আসুন জেনে নেই, যে খাবারগুলো আমাদের লিভারকে রাখবে টক্সিন মুক্ত এবং সুস্থ রাখবে আমাদের দেহ-
১. রসূন: এক টুকরো রসূন আপনার লিভারের এনজাইম এর পরিমাণ বৃদ্ধি করবে, যাতে রয়েছে শরীরকে টক্সিন মুক্ত করার সামর্থ্য। এছাড়াও রসুনে রয়েছে প্রচুর পরিমাণে এলিসিন ও সেলেনিয়াম। এই প্রাকৃতিক উপাদানগুলো লিভারকে পরিষ্কার রাখে।
রমজানের রাতে যেসব খাবার ক্ষতি করে 'স্বাস্থ্যের'
রাতের খাবার খাওয়ার সাথে সাথেই বিছানায় যাওয়া ঠিক নয়। বিজ্ঞানী ও স্বাস্থ্য গবেষকদের মতে, রাতে কিছু তুচ্ছ খাবার রয়েছে যা খেয়ে শরীরের বিভিন্ন সমস্যা হতে পারে। তাই, স্বাস্থ্যের জন্য আত্মঘাতী খাবারগুলো সম্পর্কে আজ জানানো হল-
১. পনির:
পনির শরীরকে মোটা করার জন্য যথেষ্ট। তাই, পনিরকে খুব সংযতভাবে খাওয়া উচিৎ। অনেকেই পনির পেলে খেতেই থাকেন। কিন্তু, পনির হৃদরোগের ঝুঁকি বাড়ায়। এছাড়াও শরীরে উচ্চমাত্রায় চর্বি ও কোলেস্টেরল বৃদ্ধি করে।
কি ভাবে সারিয়ে তুলবেন আপনার ব্রণের ক্ষত?
ছেলে মেয়ে উভয়ের একটি বয়স সীমা পয়ার হবার পরে মুখে ছোট ছোট ব্রণ উঠে। আর এই সমস্যাটির সাথে যুদ্ধ করেন নি এমন মানুষ কমই আছে। ব্রন যেকোন বয়সের মানুষের ত্বকেই দেখা দিয়ে থাকে বিশেষ করে টিনএজারদের ত্বকে ব্রণের সমস্যা সবচেয়ে বেশি হয়ে থাকে।
এরপর হয়তো একটি সময় ব্রন সমস্যা রোধ হয় কিন্তু পুরোপুরি রোধ হয় না। তৈলাক্ত ত্বকেই বেশিরভাগ ক্ষেত্রে ব্রন হতে দেখা যায়।ব্রন স্বাভাবিক ভাবেই ত্বকের সৌন্দর্য নষ্ট করে থাকে কিন্তু সবচেয়ে বেশি খারাপ তখনই লাগে যখন ব্রণের ক্ষত দাগ আমদের ত্বকে রিয়ে যায় যাকে মূলত একনে স্কার বলা হয়।
Friday, January 2, 2015
Thursday, January 1, 2015
Subscribe to:
Posts (Atom)